Mithai: হাতে সাঁড়াশি নিয়ে বড় জা-কে আক্রমণ! মদ্যপ মিঠাইয়ের কীর্তিতে জব্দ টেস বুড়ি, রইল ভিডিও

১/১০)
মিঠাই-কে জব্দ করতে প্ল্যান করেছিল টেস বুড়ি, কিন্তু বাজি যে এই ভাবে পালটে যাবে তা কে জানত! বড়’জা প্ল্যান করেই একের পর এক মদের গ্লাস হাতে তুলে দিয়েছে মিঠাই-এর।

২/১০)
কিন্তু মদ খেয়েই মিঠাই যে এমন সব কাণ্ড ঘটাবে তা তো দুঃস্বপ্নেও আশা করেনি টেস! রান্নাঘরে মাংস গরম করতে করতে হঠাৎ করে তোর্সা মিঠাইয়ের গলায় ঠেলে দেয় মদ, আর সেটা খেয়েই নিজের হুঁশ হারিয়ে ফেলেছে মিঠাই।

৩/১০)
এরপরই তোর্সাকে সাঁড়াশি নিয়ে তাড়া শুরু করে মিঠাই!আসল কথা হল তোর্সাকে যদি সিদ্ধার্থ বৌদিমণি বলে ডাকে তাহলে সিদ্ধার্থের নাক নাকি উপড়ে নেবে সে, এমনটাই বলেছিল তোর্সা।

৪/১০)
মিঠাইয়ের কার্তিক ঠাকুরও কোনো অংশে কম যায় না। পার্টির মধ্যে গানের মধ্যে তোর্সাকে বৌদি বলেই দেয় সে। আর তারপর থেকেই টেনশনে ছিল মিঠাই, আর মদ খাওয়ার পর সেই ভাবনাই ঘুরপাক খায় তার মাথায়।

৫/১০)
অমনি সাঁড়াশি নিয়ে বড় জা’কে আক্রমণ করে বসে মিঠাই। হল্লা পার্টি তো পুরো অবাক এই কীর্তি দেখে। এই দেখে মিঠাইয়ের হাত থেকে তোর্সাকে বাঁচাতে দৌড়াদৌড়ি শুরু করে দেয় সিদ্ধার্থ, সোমরা।

৬/১০)
আর অন্যদিকে বাবাগো, মাগো করে প্রাণপণে দৌড় দেয় টেস বুড়ি। অবশেষে সিদ্ধার্থ এক বালতি জল ঢালার পর ঠাণ্ডা হয় মিঠাই। ততক্ষণে জ্ঞান হারিয়ে ঘুমের দেশে চলেযায় মিঠাইরানি।এর পরদিন সকালের শুরুতে কিছুই মনে করতে পারে না মিঠাই।

৭/১০)
কিন্তু উচ্ছেবাবুর রাগি চেহারা দেখে গতরাতের কাণ্ডের গভীরতা সম্পর্কে অনুমান করতে পারে সে। অফিস কলিগদের সামনে তাঁর মাথা কিনা হেঁট করিয়েছে বউ! আর এমনটা এক্কেবারেই মেনে নিতে নারাজ সিদ্ধার্থ।

৮/১০)
বরংবার বারণ করা সত্ত্বেও তোর্সার সঙ্গে কেন প্র্যাঙ্ক করেছে মিঠাই, এটা জানতে চায় সিদ্ধার্থ। জোর করে তোর্সা তাঁকে যে মদ খাইয়েছে, এমন সাফাই শুনতে নারাজ সে। এক্কেবারে পুরো কেস জন্ডিস!

৯/১০)
এরপর উচ্চেবাবুর বকা দিলে কেঁদে ফেলে মিঠাই। তোর্সার সামনে কিন্তু মিঠাইয়ের পক্ষই নেয় সিদ্ধার্থ। আর তো আর তোর্সাকে স্পষ্টভাবে বলে, ‘তুই প্ররোচণা না দিলে মিঠাই কোনওদিন এই কাজটা করত না।

১০/১০)
মিঠাইয়ের কোন দোষ নেই, তবে তুই ওকে প্রোভোক করেছিস’। আর মিঠাইয়ের সাথে চেঁচামেচি করায় সিদ্ধার্থর উপর ক্ষুব্ধ হয়ে যায় তাঁর বাবা। তারপর দাদাইয়ের উপরেই দায়িত্ব বর্তায় সমস্ত ড্যামেজ কন্ট্রোলের।