AIFF: এবার সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন (এআইএফএফ)-এর তরফে রেফারিদের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানালে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে তা স্থির করে দিলো। এদিন বৃহস্পতিবার সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন (এআইএফএফ)-এর তরফে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে জানানো হয়েছে “সম্প্রতি ফিফার পক্ষ থেকে যে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে, তার ভিত্তিতে কঠোর ’আচরণবিধি-অংশগ্রহণকারীদের আচরণ’ কার্যকর করছে এআইএফএফ ও এআইএফএফ-এর রেফারি বিভাগ।”
পোস্টে আরও লেখা হয়েছে, “নতুন মরসুমে এই আচরণবিধি কার্যকর করছে এআইএফএফ। ডুরান্ড কাপ, আই-লিগ, আই-লিগ ৩, সুপার কাপ ও আইএসএল-এ আচরণবিধি কার্যকর হবে।” এর পাশাপাশি দলের তরফে আরও জানানো হয়েছে, “একমাত্র অধিনায়ক শ্রদ্ধা বজায় রেখে রেফারির কাছ থেকে ব্যাখ্যা চাইতে পারেন। অন্য কোনও ফুটবলার ব্যাখ্যা চাইতে গেলে সতর্কিত করা হতে পারে।”
আরও জানানো হয়েছে, “টেকনিক্যাল এরিয়ায় থাকা সিনিয়র কোনও ব্যক্তি শ্রদ্ধা বজায় রেখে চতুর্থ রেফারির কাছ থেকে ব্যাখ্যা চাইতে পারেন। অন্য কোনও ফুটবলার ব্যাখ্যা চাইতে গেলে হলুদ কার্ড দেখানো হতে পারে। ম্যাচ চলাকালীন শুধু কোচ ও টেকনিক্যাল এরিয়ায় থাকা অন্য একজন দাঁড়িয়ে থাকতে পারবেন।”
এছাড়া “চিকিৎসক, ফিজিওরা শুধু প্রয়োজন হলে তবেই দাঁড়াতে পারবেন। বারবার রেফারির সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুললে বা অশ্রদ্ধা প্রকাশ করলে হলুদ কার্ড বা লাল কার্ড দেখানো হতে পারে।” এআইএফএফ-এর তরফে প্রথমেই কৃস্টাল জোনের ছবি দেওয়া হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। আর তারপর বাকি কথা লেখা হয়েছে। আর রেফারির ছবি দেখে ফুটবলপ্রেমি সকলেই ব্যঙ্গ করেছেন। কারণ এই রেফারির ভুলের সংখ্যা সবথেকে বেশি।
তার বিরুদ্ধে এর আগে একাধিকবার পক্ষপাতীত্বের অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি৷ এর পাশাপাশি তাকেই সেরা রেফারি হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে