অনেকসময় কাজের জন্য বিমানে চড়তে হয়। বিমানে যাতায়াত করলে প্রচুর সময় বাঁচে। এর পাশাপাশি যাতায়াতের ধকল পোহাতে হয় না। তাই বিমান অনেক মানুষেরই দূরদূরান্তে যাতায়াতের জন্য প্রথম পছন্দ। মাটি থেকে এতটা উঁচুতে উঠলে শরীরের উপর বেশ প্রভাব পড়ে। দীর্ঘক্ষণ বিমানে থাকলে শরীরে শুষ্কতা দেখা দেয়৷ কেবিনের মধ্যে বায়ুর চাপ বেশি হওয়ায় শরীরের আর্দ্রতা কমে যায়। ফলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় ও নিষ্প্রাণ হয়ে যায়। তবে কয়েকটি সাধারণ টোটকার মাধ্যমে এই অসুবিধাকে এড়ানো যায়।
বিমান আকাশে উড়লে কেবিনের মধ্যে বাতাসের চাপ বাড়তে থাকে। আর এরফলে ত্বক শুষ্ক হতে শুরু করে। তাই যদি ছোট্ট ব্যাগে থাকে টোনার বা মিস্ট তবে তা ব্যবহার করতে পারেন। ছোট্ট স্প্রে বোতল ছোট্ট হ্যান্ডব্যাগে রাখতে পারেন।
যদি দিনের বেলা বিমানে চড়েন তাহলে বিমানের জানালা থেকে সূর্যের তাপ গায়ে এসে পড়ে। আর সেই তাপের মধ্যে থাকে অতিবেগুনী রশ্মি যা ত্বকের ক্ষতি করে। তাই দিনের বেলা বিমানে চড়লে ত্বকে সানস্ক্রিন মেখে নিন।
ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে স্লিপিং মাস্ক বেশ জরুরি। বিমানে ওঠার আগে তা মেখে নিন। এরফলে যাতায়াতের ক্লান্তি মুখে ছাপ ফেলবে না।
বিমানে চড়লে অনেকসময় ঠোঁট শুঁকিয়ে যায়। যদি হাতের ছোট্ট ব্যাগে থাকে লিপবাম তবে কেল্লা ফতে। সেটি ঠোঁটে একটু মেখে নিলেই ঠোঁট আর্দ্রতা ফিরে পাবে।
অনেকেই বিমানে চড়ার আগে চড়া মেকাপ করেন। এতে ত্বকের ক্ষতি হয়। দীর্ঘক্ষণ ধরে মেকাপ মুখে লাগিয়ে রাখলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়।