Smart Watch: অনেকেই রয়েছেন যারা স্মার্টওসাচ পরতে পছন্দ করেন। কেউ কেউ সকালে বেরিয়ে রাত্রে বাড়িতে প্রবেশ করার সময়টুকু সবসময় স্মার্টওয়াচ হাতে পরে থাকেন। এদিকে পছন্দের স্মার্টওয়াচ ৬ মাস পেরোতো না পেরোতে থেমে যায়৷ এত দামি স্মার্টওয়াচ খারাপ হয়ে গেলে কষ্ট লাগে বইকি৷ যত্ন না নিলে সবকিছুই খারাপ হয়ে যেতে পারে। তাই সঠিক যত্নের সাহায্যে স্মার্টওয়াচ ব্যবহার করুন। বিশেষ করে ব্যাটারির আয়ু বৃদ্ধি করলে ঘড়ি হবে দীর্ঘস্থায়ী।
অটোমেটিক ব্রাইটনেস – যদি স্মার্টওয়াচ হয় তবে তার আলো কমিয়ে ব্যবহার করুন। তাহলে অনেকক্ষণ সেটি পরতে পারবেন। আলো বাড়িয়ে রাখলে চার্জ বেশি খরচ হয়৷ এর ফলে ঘড়ির ব্যাটারি দ্রুত নিঃশেষ হয়ে যায়৷ তাই সেটিংসে গিয়ে অটোমেটিক ব্রাইটনেসটি বন্ধ করে দিন।
সেমি হাইবারনেস মোড – যদি স্মার্টওয়াচে সেমি হাইবারনেস মোড চালু করা থাকে তবে সেটির ব্যাটারি কম খরচ হয়৷ এর পলে স্ক্রিন বন্ধ করে পাওয়ার বোতাম না ক্লিক করা পর্যন্ত চালু হবে না৷ স্ক্রিন চালু হলে এটি নিজে থেকেই বন্ধ হয়ে যাবে।
শাটডাউন – স্মার্টওয়াচ ব্যবহার না করলে এটি বন্ধ করে রাখুন। নাহলে চালু করলে যা চার্জ আছে তা ফুরোতে শুরু করবে। এর পাশাপাশি সারাক্ষণ নোটিফিকেশন আসতে থাকবে। এর ফলে চার্জ কমে যাবে।