সাপ্লিমেন্ট না খেয়েও ভিটামিন ডি-র ঘাটতি পূরণ করবে ৩ খাবার
পেশি সক্রিয় করা ও শরীরের হাড় শক্তিশালী করতে ভিটামিন ডি এর কোনো বিকল্প হয় না। গবেষণা জানাচ্ছে যে, গোটা ভারতবর্ষের প্রায় ৭৬ শতাংশ জনসংখ্যার মানুষের শরীরে ভিটামিন ডি-র অভাব দেখা যায়। শুধুমাত্র একটি বিষয়ে নয় নানান বিষয়ে যেমন অস্থিসংক্রান্ত নানা রোগ, অস্টিয়োপোরেসিস-এর মতো রোগের থেকে নিস্তার দেই। ভিটামিন ডি রোগ পতিরোধেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে। প্রস্টেট ক্যানসার, অবসাদ, ডায়াবিটিসের মতো রোগ ভিটামিন ডি-এর ঘাটতির অভাবে দেখা যায়।
সুতারং শরীরে ভিটামিন ডি-র পরিমান পর্যাপ্ত থাকা বিশেষ প্ৰয়োজন। অনেকেই সাপ্লিমেন্ট খান ভিটামিন ডি-র ঘাটতি পূরণ করার জন্য।আর শীতকালে ভিটামিন ডি-র সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার প্রবণতা বিশেষভাবে বেশি দেখা যায়। ভিটামিন ডি-র সমৃদ্ধ উৎস হচ্ছে সূর্যের আলো সেটাকে কাজে লাগান। শীতকালে সূর্যের আলো অতিরক্ত ক্ষণ হয় না। আর এই ক্ষণ সূর্যের আলো বেশি শোষণ করতে পারেনা শরীর। তবে চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, শীতে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি সাপ্লিমেন্ট না খেয়েও পূরণ করা সম্ভব তাতে কোনো সন্ধেও নেই, তবে কি ভাবে জেনে রাখুন।
আরও পড়ুন,
*কর্মখালি, ভারত ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডের কোন পদে নিয়গ? আর বেতন কত?
সামুদ্রিক মাছ
স্যামন ও টুনা মাছ ভিটামিন ডি-র একটি ভালো উৎস। এই রকম মাছ প্রতিনিহত খাওয়াতে শরীরে ক্যালশিয়াম ও ওমেগা-তিনটি ফ্যাটি অ্যাসিডের ঘাটতি পূরণ করে ও হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে অত্যান্ত গুরুতপূর্ণ ভূমিকা এই মাছের।
দুগ্ধজাত খাবার
দুগ্ধজাত খাবারে বেশি মাত্রায় ভিটামিন ডি পর্যাপ্ত থাকে। সেক্ষেত্রে হাড় মজবুত করতে ও শরীর চাঙ্গা করতে প্রতিদিন দুধ, দই, ছাঁচ, ছানা, চিজ ইত্যাদি খেতে পারেন।
ওট্স
কোনো প্রকার দানাশস্যেই যথেষ্ট ভিটামিন ডি থেকে থাকে। তাই রোজ ডায়েটে ওটস রাখতে পারেন। প্রাতরাশে দুধ-ওট্স খাওয়া যায় এতে খেজুর, কাঠবাদাম, আখরোট মিশিয়ে দিলে আরো ভালো হয়। শুকনো ফলেও ভিটামিন ডি থাকে। তা ছাড়া ওট্সের খিচুড়ি, পুডিং, কুকিজও খেলেই শরীরের লাভ জনক।
আরও পড়ুন,
*ডায়েট, শরীরচর্চার দরকার নেই! নিয়ম মেনে ৩ কাজ করলেই ঝরবে ওজন!