নোয়াপাড়া বদল নয়, একই মেট্রোয় বিমানবন্দর থেকে শহিদ ক্ষুদিরাম—শুরু নতুন সরাসরি পরিষেবা

কলকাতা মেট্রো যাত্রীদের জন্য বড় স্বস্তির খবর। এবার আর নোয়াপাড়ায় নেমে মেট্রো বদলানোর ঝক্কি নেই। জয়হিন্দ বিমানবন্দর স্টেশন থেকে একই মেট্রোয় সরাসরি পৌঁছে যাওয়া যাবে শহিদ ক্ষুদিরাম স্টেশনে। মেট্রো সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী সোমবার অর্থাৎ ১৫ ডিসেম্বর থেকেই এই নতুন পরিষেবা চালু হচ্ছে।

প্রাথমিকভাবে দিনে দু’টি সরাসরি মেট্রো চালানো হবে। যাত্রীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখেই দিনের ব্যস্ত সময়ে এই দুটি পরিষেবা রাখা হয়েছে। একটি মেট্রো চলবে সকালে এবং অন্যটি রাতে। সূচি অনুযায়ী, দিনের প্রথম বিমানবন্দর-শহিদ ক্ষুদিরাম মেট্রোটি ছাড়বে সকাল ৯টা ৩৬ মিনিটে। আর দিনের শেষ সরাসরি পরিষেবা পাওয়া যাবে রাত ৯টায়, যা বিমানবন্দর স্টেশন থেকেই ছাড়বে।

এই মেট্রোগুলি বিমানবন্দর থেকে নোয়াপাড়া হয়ে কোনও পরিবর্তন ছাড়াই পৌঁছে যাবে শহিদ ক্ষুদিরাম স্টেশনে। ফলে যাত্রীদের সময় যেমন বাঁচবে, তেমনই ভিড় ও হয়রানিও অনেকটাই কমবে বলে মনে করছেন মেট্রো কর্তৃপক্ষ।

আরও পড়ুন
ব্যান্ডেল রুটে আসছে এসি লোকাল, আরও পাঁচটি নতুন ট্রেনের ঘোষণা

উল্লেখ্য, কবি সুভাষ থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত অরেঞ্জ লাইনের সম্পূর্ণ পরিষেবা এখনও শুরু হয়নি। চিংড়িঘাটা মোড়ে যানজট সমস্যার কারণে তিনটি পিলারে লাইন বসানোর কাজ বাকি রয়েছে। সেই কাজ শেষ হলেই কবি সুভাষ থেকে সরাসরি বিমানবন্দর পর্যন্ত মেট্রো পরিষেবা চালু করা সম্ভব হবে।

আরও পড়ুন
ডিসেম্বর থেকেই একাধিক রুটে পরিষেবা, চালু হচ্ছে দেশের প্রথম বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন, রাতের যাত্রায় আসছে বড় পরিবর্তন

বর্তমানে অরেঞ্জ লাইনে কবি সুভাষ থেকে বেলেঘাটা পর্যন্ত মেট্রো চলছে। আর বিমানবন্দর থেকে দমদম, এসপ্ল্যানেড বা টালিগঞ্জ যেতে হলে যাত্রীদের নোয়াপাড়ায় মেট্রো পরিবর্তন করতে হয়। তবে নতুন এই ব্যবস্থায় আপাতত দিনে দু’টি মেট্রোতে সরাসরি বিমানবন্দর থেকে শহিদ ক্ষুদিরাম পৌঁছে যাওয়া যাবে, যা শহরবাসীর দৈনন্দিন যাতায়াতে বড় পরিবর্তন আনবে বলেই আশা।

আরও পড়ুন
নতুন ট্রেন, নতুন স্টপেজ: সিউড়ি–মুর্শিদাবাদ জেলায় রেলের পরিষেবা সম্প্রসারণের দাবি

শুধু হজম শক্তি বাড়িয়ে দেয় না, জোয়ান খেলে শরীরের অনেক সমস্যা নিবারণ হয় মুখরোচক বাদাম চিক্কি খেতে দারুন, বাড়িতেই তৈরী হবে, জানুন রেসিপি এইভাবে তেজপাতা পোড়ালে দুশ্চিন্তা কেটে যাবে 5 Best Night Creams ৪ মাসের শিশু ২৪০ কোটির মালিক