Having mood swings? There is a reason behind it

বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে ছেলে ও মেয়ে উভয়ের মধ্যে দেখা যায় মুড সুইং বিষয়টি। হঠাৎ করেই মেজাজ বদলে যাওয়ার বিষয়টিকে মুড সুইং বলা হয়। এই মুড সুইং হতে পারে একাধিক কারণে। আর সেই কারণগুলি হলো হরমোনের সমস্যা, কাজের চাপ ইত্যাদি বিষয়। তবে তা বেশিক্ষণ স্থায়ী হয় না। কিন্তু যদি মুড সুইং দীর্ঘদিন ধরে স্থায়ী হয় তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

গর্ভাবস্থা কিংবা পিরিয়ডকালীন অবস্থায় – মেয়েদের গর্ভাবস্থায় কিংবা পিরিয়ড হলে মুড সুইং হয়। এইসময় মহিলাদের মধ্যে একাধিক হরমোনের পরিবর্তন ঘটে। তাই এইসময় মেয়েদের মেজাজের নানান পরিবর্তন ঘটতে থাকে। তাই এইসময় এমন খুব বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

বাইপোলার ডিসঅর্ডার – শরীরে একাধিক সমস্যা দেখা দেয় যেমন বিষন্নতা, উদ্বেগ জনিত সমস্যা, বর্ডার লাইন পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডার, এডিএইচডি, বাইপোলার ডিসঅর্ডার সহ আরও অনেককিছু। এইসময় মুড সুইং হতে দেখা যায় যা খুবই স্বাভাবিক বিষয়।

ঘুমের অভাব – ঘুমের অভাব হলে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। এরফলে মুড সুইং হয়৷ নারী পুরুষ নির্বিশেষে বর্তমান সময় দাঁড়িয়ে সকলেই ব্যস্ত। তাই সারাদিন কাজকর্মের পর সঠিক মাত্রায় ঘুম না হলে মেজাজ খিটখিটে হয় এবং মুড সুইং হয়। মুড সুইং যাতে না হয় তার জন্য প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন।

ওষুধ – এমন কিছু ওষুধ রয়েছে যা আপনার শরীর ও মনে প্রভাব ফেলতে পারে। নতুন ওষুধ খাওয়ার সময় শরীরে নানান সমস্যা দেখা দেয়। এমন হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

রক্তে শর্করার অভাব – খাবারের মধ্যে দীর্ঘ সময়ের ব্যবধান থাকলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে যায়। আর ক্ষুধার্ত থাকলে রাগ হয়। আর তা থেকেই হয় মুড সুইং। তাই সারাদিন কিছু সময় পর পর অল্প করে খাওয়া উচিত।

আরও পড়ুন,
*পিরিয়ডেরসময় ভুলেও করবেন না এই ৬ ভুল
*Poco-র নতুন স্মার্টফোনে দারুণ ফিচার, রয়েছে শক্তিশালী ব্যাটারি