'...If you have a proper family...', Kanchan unleashed his fury against his second wife Pinky.

‘আমার বাবা আমার কাছেই থাকুক!’ প্রাক্তন স্ত্রী পিঙ্কি বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি সাক্ষাৎকারের প্রসঙ্গে এমন কথাই বললেন অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিক। চলতি বছরের ১০ই জানুয়ারী আইনি বিচ্ছেদ হয়েছে কাঞ্চন এবং পিঙ্কির। বেশ কিছু সময় ধরেই তাদের মধ্যে সমস্যা চলছিল।

স্বামীর বিরুদ্ধে পিঙ্কি পরকীয়ার অভিযোগ তুলেছিলেন। সেইমতোই দেখা গেলো শ্রীময়ীর সাথে গাঁটছড়া বাঁধলেন অভিনেতা। এই বিষয়ে কিছুদিন আগে একটি সাক্ষাৎকারে মুখ খুলেছিলেন পিঙ্কি। বলেছিলেন, ‘বিয়ে ছাড়া মানুষের জীবনে অনেক কিছুই আছে। বিয়ে ভেঙে যাওয়া মানে জীবন শেষ নয়।’

একইসাথে তিনি কাঞ্চনের বাবা কার্তিক মল্লিকের প্রসঙ্গে বলেন, বিয়ে করার পর তার সবথেকে বড়ো পাওনা হচ্ছেন তার শ্বশুরমশাই। যদিও এই বিষয়ে মুখ খুলেছেন কাঞ্চন। প্রাক্তন স্ত্রীর বিরুদ্ধে রীতিমতো ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন তিনি। জানিয়েছেন ঠিক করে সংসার করলে তবেই আবেগ তৈরি হতো।

তিনি বলেন, ‘সৌম্যকান্তি, চায়ের পার্টনার এসব বলা অথচ বাবা যখন আদরের নাতিকে একবার দেখতে চাইলেন তাকে আনা গেলো না। বাবার শেষ দিনেও সেই চায়ের পার্টনারের দেখা নেই, ঘাটকাজেও দেখা মেলেনি। ২৭ বছর ধরে আমার বাবা অন্ধ ছিলেন না, ৩২ বছর ধরে। কেউ বাবার সম্পর্কে ভুল বললে গায়ে লাগে। উভয়ের সম্মতিতে বিচ্ছেদ হয়েছে, কোনো লকডাউনে আমি হঠাৎ নোটিশ পাঠাইনি।’

এর আগে একটি সাক্ষাৎকারে পিঙ্কি তার শ্বশুরমশাই সম্পর্কে মুখ খুলেছিলেন। জানিয়েছিলেন ওই মানুষটার সাথে দেখা হবে বলেই নাকি তার বিয়েটা হয়েছিল। তিনি তার চায়ের পার্টনার ছিলেন। এমনকি পিঙ্কিকে বিনি নামে ডাকতেন তিনি। আর পিঙ্কি তার ছেলে ওশের মধ্যে তার শ্বশুরমশাইকে খুঁজে পেয়েছেন।