🔶 ধর্মেন্দ্র আসলে কী করেছিলেন?
• মৃত্যুর আগেই ধর্মেন্দ্র তাঁর পৈতৃক জমির বড় অংশ কাকার নাতিপুতিদের নামে লিখে দেন।
• এই জমির বর্তমান বাজারদাম আনুমানিক কমপক্ষে ৫ কোটি টাকা।
• কারণ—তাঁর ব্যস্ত শুটিং জীবনের জন্য তিনি নিজে জমির দেখাশোনা করতে পারতেন না। তাই যাঁরা গ্রামে থাকেন এবং জমি সামলাতে পারবেন, তাঁদেরই দায়িত্ব দিয়ে যান।
🔶 তাঁর ছেলেমেয়েরা কি সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত?
না।
সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে—সানি, ববি, অজেতা, বিজয়েতা, ঈশা এবং অহনা—কেউই বঞ্চিত হননি।
শুধুমাত্র পৈতৃক জমি, যা গ্রামে ছিল এবং নিয়মিত দেখভালের প্রয়োজন, সেটাই কাকার নাতিপুতিদের নামে করেন।
আরও পড়ুন
তার সঙ্গে লিপ-লক দৃশ্যে অভিনয় আরামদায়ক, কে এই রাতারাতি ভাইরাল গিরিজা ওক?
🔶 কেন এই সিদ্ধান্ত?
• ধর্মেন্দ্র তাঁর গ্রাম ও পৈতৃক ভিটের প্রতি অসীম শ্রদ্ধাশীল ছিলেন।
• তিনি যখনই নাসরালি গ্রামে যেতেন, জন্মভিটার মাটি কপালে ছুঁইয়ে প্রণাম করতেন।
• জমি নিয়ে কোনও বিরোধ শুরু হওয়ার আগেই তিনি নিশ্চিত করতে চেয়েছিলেন যে এটি ঠিকভাবে রক্ষা ও দেখভাল করা হয়।
• গ্রামবাসীরাও আজ পর্যন্ত তাঁর এই উদারতা ভুলতে পারেননি।
আরও পড়ুন
হানিমুনে কোথায় যাচ্ছেন নবদম্পতি সামান্থা-রাজ? প্রকাশ্যে তাঁদের গোপন পরিকল্পনা
🔶 স্থানীয়দের প্রতিক্রিয়া
ধর্মেন্দ্রের ভাগ্নে বুটা সিংহ জানান—
মামা জীবিত থাকতেই জমির বিষয়টি সুশৃঙ্খলভাবে ভাগ করে দেন যাতে ভবিষ্যতে কারও ঝামেলা না হয়।
আরও পড়ুন
রাঁচীর সিএ নরেশ কেজরীওয়ালের ৯০০ কোটি টাকার সম্পত্তি উদ্ধার, তিন রাজ্যে ইডির তল্লাশি