Ram Mondir: আগামী কাল রামমন্দিরের দরজা খুলবে কখন? রইল আরতির সময় সহ সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানসূচি

Ram Mondir: আগামী ২২শে জানুয়ারি সোমবার অযোধ্যায় রাম মন্দিরে রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হতে চলেছে। আর তা নিয়ে গোটা দেশে সাজো সাজো রব। এছাড়া মন্দির প্রাঙ্গণে সমস্ত প্রস্তুতি তুঙ্গে রয়েছে। রামের জন্মভূমি সেজে উঠেছে নানানভাবে। জানা যাচ্ছে আচার্য দলের সঙ্গে রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার সময় থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

এদিকে রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হওয়ার আগে ২০ ও ২১শে জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আরও তিন মন্দির দর্শন করবেন বলে জানা যাচ্ছে। গতকাল শনিবার সকাল ১১টায় নরেন্দ্র মোদি তামিলনাড়ুর তিরুচিরাপল্লীর রঙ্গনাথস্বামী মন্দিরে যান। এরপর সেই মন্দির থেকে বেরিয়ে দুপুর ২টো নাগাদ তিনি পৌঁছোন শ্রী অরুলমিগু রামনাথস্বামী মন্দিরে। জানা যাচ্ছে, আজ রবিবার তিনি কোঠানদারামস্বামী মন্দিরে পুজো দিতে চলেছেন।

আরও পড়ুন,
*Ram Setu: রাম সেতু, আরিচল মুনাই পয়েন্ট পরিদর্শনে মোদী
*ছেলেবেলা কেটেছে সোনাগাছিতে, সেই অভিজিৎ আজ বাঙালির গর্ব

আগামীকাল সোমবার দুপুর ১২টা থেকে পৌনে ১টার মধ্যে রাম মন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হতে পারে বলে জানা গিয়েছে নির্মাণকারী সংস্থা শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের তরফে। আগামীকাল সোমবার মন্দির উদ্বোধন হওয়ার পর মঙ্গলবার থেকে সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত হয়ে যাবে মন্দিরের দরজা। আর তারপর থেকে এক নিয়মমাফিক সময়ের মধ্যে মন্দিরে প্রবেশ করা যাবে।

দিনের মধ্যে তিনবার আরতির সময় ধার্য করা হয়েছে। সকাল ৭টায় প্রথম মন্দিরের দরজা খোলা হবে। এরপর সকাল ১১টায় বন্ধ হয়ে যাবে মন্দিরের দরজা। এরপর ফের দুপুর ২টোয় দরজা খোলা হবে এবং বন্ধ হবে সন্ধ্যা ৭টায়। এদিকে আরতির জন্য যে সময় ধার্য করা হয়েছে তাতে প্রথম ভোর সাড়ে ৬টার সময় দর্শনার্থীরা জাগরণ আরতি দিতে পারবেন।

এরপর দুপুর ১২টায় অনুষ্ঠিত হবে ভোগ আরতি ও সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় সন্ধ্যারতি অনুষ্ঠিত হবে। আরতি দিতে চাইলে দর্শনার্থীদের নির্দিষ্ট সময়ের ৩০ মিনিট আগে মন্দিরে প্রবেশ করতে হবে। তার আগে মন্দির ক্যাম্প অফিসে নিজের পরিচয়পত্র নিয়ে হাজির হতে হবে। সেখান থেকেই সংগ্রহ করতে হবে আরতি দেওয়ার টিকিট। এরপরই মূল মন্দিরে প্রবেশ করে আরতিতে অংশগ্রহণ করতে পারবেন দর্শনার্থীরা।

আরও পড়ুন,
*নুসরতের বুকে খোদাই করা ও কার নাম? শৈশবের অতীত ঘিরে তুঙ্গে জল্পনা
*‘প্রভু শ্রী রাম কে নাম’ বড় অনুদান অক্ষয়- হেমা মালিনীর, রাম লেখা ইট দিয়েছেন অনুমপ