AC bill saving: গ্রীষ্মের দাবদাহে রীতিমতো নাজেহাল অবস্থা সকলের। এপ্রিল মাসের শুরু থেকেই প্রচন্ড গরমের সম্মুখীন হয়েছেন রাজ্যবাসী। গ্রামের দিকে যদিও গাছপালার জন্য কিছুটা আরাম পাওয়া যায়। তবে শহরে তেমন কোনো সুযোগ নেই। এই পরিস্থিতিতে সমাধান হিসেবে এয়ারকন্ডিশনার ব্যবহার করতে হয় তাদের। তবে হয়তো অনেকেই জানেন না এয়ারকন্ডিশনারের এমন কিছু বিষয় রয়েছে যা না মেনে চললে প্রচুর পরিমাণে ইলেকট্রিক বিল চলে আসে। আজ আমরা সেরকমই ৫ টি বিষয়ের কথা বলবো এই প্রতিবেদনে।
বাড়িতে সৌরশক্তি ব্যবহার করে এয়ারকন্ডিশনার চালান। প্রথম দিকে যদিও সোলার প্যানেল বসাতে বেশ কিছু টাকা খরচ হয়ে যায়। তবে পরবর্তীতে দেখবেন আপনারই সাশ্রয় হচ্ছে।
এয়ারকন্ডিশনার লাগানোর পর অনেকেই সেটা সার্ভিসিং করাতে ভুলে যান। তবে এক্ষেত্রে আপনার ইলেকট্রিক বিল অনেকটাই বেশি লাগে। তাই নিয়মিত সেটির সার্ভিসিং করান।
এমন অনেকে রয়েছেন যারা এয়ারকন্ডিশনার চালিয়ে সিলিং ফ্যান চালান না। তবে এতে কিন্তু আপনার এয়ারকন্ডিশনার বেশিক্ষণ চালাতে হবে। সিলিং ফ্যান চালিয়ে দিলে গোটা ঘর খুব কম সময়ের মধ্যেই ঠান্ডা হয়ে যায়।
বেশিরভাগ মানুষ এয়ারকন্ডিশনারের তাপমাত্রা অনেকটা কমিয়ে রাখেন। তবে এতে করে ইলেকট্রিক বিল অনেক বেশি আসে। আপনি ২২ থেকে ২৫ ডিগ্রী পর্যন্ত করে রাখতে পারেন তাপমাত্রা। এতে কম্প্রেসারের ওপর খুব বেশি চাপ পড়বে না এবং কম বিল আসবে।
এয়ার কন্ডিশনার চালিয়ে অবশ্যই টাইমার লাগানো উচিত। এতে ১/২ ঘন্টা পর নিজে থেকেই এসি বন্ধ হয়ে যায়। ফলে সারারাত চলে সেটি বেশি কারেন্টের বিল আনে না।
আরও পড়ুন,
*Moto Edge 50 Pro 5G: AI ফোন এনে সকলকে চমকে দিলো Moto, জানুন ফিচার, দাম কত?
*এসি কেনার মক্ষম সময়! ৫০ শতাংশ ছাড়, ৮০ মাসের ওয়ারেন্টি এই এসি-তে