পশ্চিমবঙ্গে আমাদের যে বন্যা হয়েছিল তার মধ্যে সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ঘাটাল। দীপক অধিকারী ঘাটালে সেখানকার অবস্থা বোঝার জন্য পৌঁছে গিয়েছিলেন। তখন তিনি বলেন যে আগে থেকে মাস্টার প্লান করা থাকলেও এই বন্যা কে আটকানো যেত না এমনটাই তিনি দাবি করেন।
অনেকটা জল কমে এসেছে এখনো পর্যন্ত হাওড়া এবং পশ্চিম মেদিনীপুরের অনেক রাস্তায় জলের তলায় ডুবে আছে। নারায়নপুর আমতা হাওড়া পশ্চিম মেদিনীপুরের জলস্তর অনেকটা কমেছে। শহরের তেরোটি ওয়ার্ডের বেশ কিছু জায়গা এখনো জলের তলায় রয়েছে।
অপরদিকে আরামবাগের বন্যার পরিস্থিতি দেখার জন্য গিয়েছেন রাজ্যের মুখ্য সচিব মনোজ পন্ত। হুগলি উত্তর 24 পরগনা অনেক জেলায় জলের তলায় এখনো পর্যন্ত রয়েছে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জানান এই প্রকল্পের জন্যই তিনি আবার তৃতীয়বার ভোটে নেমেছে। কাজ হবেই।
এর আগে আমাদের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘাটাল পরিদর্শন করে গিয়েছেন সেই সময় দেব ও একবার পরিদর্শন করে গিয়েছিলেন এই ঘাটাল। রবিবার আবার বন্যা কবলিত এলাকা ঘাটাল ঘুরে দেখেন দেব তার সঙ্গে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল ত্রাণ সামগ্রীও। ঘাটালের দুই নম্বর চাতাল থেকে বন্যা কবলিত এলাকা গুলি ঘুরে দেখেন দেব।
নতুন প্ল্যান হলো চার কিলোমিটার জমিকে বাঁধে পরিণত করতে হবে। এবং দুটি নদীকে মিলাতে হবে তার কথা অনুযায়ী কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে ঘাটালে। জমি পুনরুদ্ধার হচ্ছে এবং সেখানে দোকানপাট হচ্ছে। বিলি করা হয় ত্রাণ সামগ্রী ঘাটালের মানুষদের জন্য।সোমবার ডেবরা ব্লকের জন্য ত্রাণ নিয়ে ঘণ্টা দু’য়েক আলোচনা হয়।এসডিও, বিডিও, ওসিদেরসঙ্গে আলোচনা হয়। সেচমন্ত্রী মানস ভুঁইয়াও বেশ কিছু পরামর্শ ও নির্দেশ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন,
*তিরুপতি মন্দিরের লাড্ডু আলোচনা নিয়ে মুখ খুললেন সদগুরু