চাণক্যকে পণ্ডিতদের মধ্যে একজন উঁচু স্তরের ব্যক্তি হিসেবে গন্য করা হয়। তিনি তার নীতিশাস্ত্রে একাধিক নীতির উল্লেখ করেছেন যা কোনো ব্যক্তি মেনে চললে তার জীবনে বদল আসতে বাধ্য। তিনি একাধারে একজন রাজনীতিবিদ, কূটনীতিক ও অর্থনীতিবিদও বটে। তার লেখা শাস্ত্রে রয়েছে একাধিক নীতি ও আদর্শের কথা। তার ছিল একাধিক বিষয়ের উপর জ্ঞান।
তাই আজও চাণক্যকে মেনে চলেন বহু মানুষ। চাণক্যর আরেক নাম হলো কৌটিল্য। তিনি মানবসমাজের জন্য কল্যানময় এমন অনেক নির্দেশ ওনীতি তার শাস্ত্রে লিপিবদ্ধ করেছেন। চাণক্য তার নীতিশাস্ত্রে লিখেছেন এমন ভাগ্যবান মহিলার কথা যারা স্বামীর জীবনযাপনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
চাণক্যর কথায় ধৈর্য্য হলো মহিলার রত্ন। ধৈর্য্যশীল মহিলা খুবই গুণী মানুষ হন। তাকে যে তার জীবনে স্ত্রী রূপে পাবে তিনি ভাগ্যবান। সেই মহিলার জীবনে বা তার স্বামীর জীবনে সংকটের সময় উপস্থিত হয় তবে ওই মহিলা কখনই তাকে ছেড়ে দিয়ে ভালো সময়ের জন্য অপেক্ষা করবেন না।
আরও পড়ুন,
*Palmistry: লাগজারি বাড়ি, গাড়ির মালিক হবেন, জানতে পারবেন নিজের হাতের রেখা দেখে, রইলো উপায়
চাণক্যের কথায় একজন ধৈর্য্যশীল মানুষ সহজেই কোনো পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারে। এমন গুণ রয়েছে যে মহিলার মধ্যে তাকে কোনো পুরুষ যদি জীবনসঙ্গী হিসেবে পায় তবে সে ভাগ্যবান হবে। এর পাশাপাশি চাণক্য আরও বলেন, ধার্মিক মহিলা পুরুষের জীবনে ভাগ্যের উন্নতি ঘটায়।
কারণ একজন ধার্মিক ব্যক্তি কখনও ভুল পথে হাঁটতে পারেন না। এর পাশাপাশি তার আশেপাশে থাকা ব্যক্তিদের তিনি ভুল পথে হাঁটতে বাঁধা দেন। এমন গুণ যে নারীর মধ্যে রয়েছে এবং যে নারী আত্মনিয়ন্ত্রিত এবং শান্ত ও কোনোকিছুতে রাগ করে না সে একজন মানুষের ভাগ্যের চাকা পরিবর্তন করতে পারে।
আরও পড়ুন,
*নবম শ্রেণিতেই মারাত্মক প্রেম, অপরাজিতার ‘ভালোবাসার ভুত’ ছাড়াতে রক্ষাকালীতলায় নিয়েছিলেন অভিনেত্রীর ‘মা’
*Success: ২৫-বছর বয়সের পর উন্নতি নিশ্চিৎ, মিলিয়ে দেখুন হাতে এই রেখা আছে নাকি?