রাতের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে শুকনো কাশি? এই ৫ ঘরোয়া দাওয়াইয়ে দ্রুত স্বস্তি মিলবেরাতের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে শুকনো কাশি? এই ৫ ঘরোয়া দাওয়াইয়ে দ্রুত স্বস্তি মিলবে

আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীরের নানান সমস্যা দেখা দেয়। আবহাওয়া শীতল হতে শুরু করলে সকলেই হাঁচি, কাশির মতন সমস্যায় ভোগেন। তাই এই মরশুমে এখন ঘরে ঘরে এই সমস্যা সকলের। সর্দি, জ্বর কমে গেলেও কাশি কিছুতেই কমতে চায় না৷ কাশি কমাতে চেষ্টা করলেও তার কোনো ফল পাওয়া যাচ্ছে না। সকলেই কাশি কমানের জন্য নানান টোটকা মানলেও তাতে ফলাফল একই থাকছে। কাশির সঙ্গে মূলত কফ উঠছে না, বরং শুকনো কাশিতে গলা যেমন ব্যথা হচ্ছে তেমনই কষ্ট বাড়ছে বই কমছে না।

উল্টোপাল্টা সময় কাশি হলে কিছুটা অপ্রকৃতস্থ হতে হয়। আর তাই আজকের প্রতিবেদনে রইল আপনার শুকনো কাশি কমানোর কয়েকটি সামান্য টোটকা যা এই সমস্যা থেকে আপনাকে মুক্তি দেবে। সারাক্ষণ এই অস্বস্তি ভাব কাটাতে নীচের কয়েকটি পদক্ষেপ অনুসরণ করুন –

গরম জল – শুকনো কাশি কমানোর একটি মহৎ টোটকা হলো গরম জল। তাই কাশি না কমা পর্যন্ত ঈষদুষ্ণ জল খেতে হবে। এই জল গলায় গেলে গলা আরও আরাম পাবে। এর ফলে কমবে কাশি।

মধু – শীতের মরশুমে শরীরকে সতেজ রাখতে প্রতিদিন সকাল বেলায় এক চামচ মধু খেতে পারেন৷ কাশি কমানোর এক মহৎ টোটকা হিসেবে মধুর গুণাগুণ বেশ অপরিহার্য। মধুতে রয়েছে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল যা গলার কোনোরকম সংক্রমণ হলে তা সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে।

নুন জলে গার্গল – অনবরত শুকনো কাশি হলে উষ্ণ গরম জলে অল্প লবন মিশিয়ে তাতে গার্গল করতে পারেন। এতে গলায় উষ্ণ গরম ভাবে কাশির বেগ ধীরে ধীরে কমতে থাকে। এছাড়া কাশতে কাশতে গলা ব্যথা হয়ে যায়। তারও উপশম ঘটে গার্গল করা উষ্ণ গরম জলে।

পুদিনা পাতা – পুদিনাতে মেন্থল রয়েছে। গলার কোনোরকম অস্বস্তিতে পুদিনার উপকার অনেক। উষ্ণ গরম জলে কয়েকটি পুদিনা পাতা ফেলে ঢেকে রাখুন। কয়েক মিনিট ঢেকে রাখার পর জলটি পান করলে শুকনো কাশির হাত থেকে রক্ষা পাবেন।

ভাপ – গরম জল করে তার ভাপ নিলে শুকনো কাশির হাত থেকে রক্ষা পাবেন। গরম ভাপ গলার আরাম দেয়। এরফলে কাশিও কমে যায়।

Note: ফলো করুন Google News, Instragram, Facebook পেজ।
এইভাবে তেজপাতা পোড়ালে দুশ্চিন্তা কেটে যাবে 5 Best Night Creams ৪ মাসের শিশু ২৪০ কোটির মালিক