বারিন্দর শ্রানের কর্মজীবন বড়ই বিস্ময়কর। তিনি প্রথমে বক্সার হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। সেখান থেকে ২০০৯ সালে আকস্মিক ভাবে তার কর্মজীবন বদল করেন। বক্সিং খেলা ছেড়ে দিয়ে চলে আসে ক্রিকেট খেলায়। শুধু যে চলে আসা তা নয় যথাযথভাবে সফল হন।
ভারতীয় ক্রিকেটের ইতিহাসে বর্তমানে যুগে সমাপ্ত হয়ে গেছে অন্যতম বর্ণময় একটি অধ্যায়। কর্ম থেকে বিদায় নিলেন ভারতীয় পেসার বারিন্দর শ্রান। সবেমাত্র ৩১ বছর বয়স, ক্রিকেট থেকে বিদায় নিলেন তিনি। বারিন্দর শ্রানের কর্মজীবন বেশ সুন্দর। বক্সার হিসেবে তিনি তার প্রথম কর্মজীবন শুরু করেন। ২০০৯ সালে তিনি হঠাৎ করেই তার কর্মজীবন বদলে ফেলে ক্রিকেটের দলে নাম লেখান। শুধু চলে আসা নয়, যথাযথভাবে সাফল্যের সঙ্গে খেলছে ক্রিকেট।
আইপিএলও খেলেছে এই খেলোয়াড়। ভারতীয় দলের হয়েও খেলেছে। তিনি আকস্মিকভাবেই ক্রিকেট খেলা বন্ধ করে দিলেন তার কর্মজীবন থেকে। ২০১৬ সালে ভারতের হয়ে অভিষেক হয়েছিল তার। ভারতের হয়ে খেলেছেন ছয়টি ওয়ান্টেড ম্যাচ। দুটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ ও খেলেছেন তিনি। তিনি বৃহস্পতিবার সকালে সকলের সামনে ঘোষণা করে দিয়েছেন তিনি ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়ে নিচ্ছেন ৩১ বছর বয়সে।
বিশেষজ্ঞদের মতে তার যা বয়েস তিনি এখনো তিন-তিন প্রশস্ত কাল আক্লাশে খেলাতে পারেন। তিনি নিজের কর্ম থেকে বিরতর কথা সোশ্যাল মিডিয়াতে নিজে জানিয়েছেন। তার সিদ্ধান্তে কর্মজীবন থেকে বিরতি নেওয়ার এটাই সঠিক সময়। নিজের ক্রিকেট কর্মজীবনের উদারতার কথা প্রকাশ করে তিনি তার কর্মজীবন থেকে বিরত নেওয়ার ঘোষণা করলেন। তার ফলে সমাপ্ত হলো দীর্ঘ ১৫ বছরের রঙিন ক্রিকেটের কর্মজীবন।
নিজের ইনস্টাগ্রাম আইডিতে শেয়ার করেছেন, আমি আজ থেকে কার্যালয়ের সব ধরনের ক্রিকেট থেকে বিরতি নিচ্ছি। এই সময় দাঁড়িয়ে আমি আমার ক্রিকেটের কর্মজীবনের দিকে তাকালে আমার মন উদারতায় ভরে ওঠে। ২০০৯ সালে বক্সিং থেকে সুইচ করে ক্রিকেটে আসার পর প্রিয়া আমাকে অনেক নতুন মুহূর্ত উপহার দিয়েছে।
২০১৫-১৬ সালে ভারতের হয়ে অস্ট্রেলিয়ায় খেলতে গিয়েছিলেন তিনি। অজিদের বিরুদ্ধে তার অভিষেক হয়েছিল। পরে তিনি ভারতের হয়ে জিম্বাবোয়ে খেলতে যান। সেখানে দুটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচও খেলেছেন তিনি। আমার জনপ্রিয়তা আইপিএল ক্রিরার দ্বার খুলে দেয়। শেষ পর্যন্ত আমার সর্বোচ্চ সম্মান এনে দেয় ক্রিকেট খেলা।
আরও পড়ুন,
*২২ গজের মতন ডান্স ফ্লোরেও মন্দ নন, ‘ফেভিকল সে’ গানে উদ্দাম নাচ রিঙ্কু সিংয়ের