‘সানা এসো’, বিরিয়ানির প্লেট হাতে ‘দাদাগিরি’র মঞ্চে ব্যারাকপুরের দাদা বউদি বিরিয়ানি খাওয়াতে ডাক! শর্ত চাপালেন সৌরভ

'সানা এসো', বিরিয়ানির প্লেট হাতে 'দাদাগিরি'র মঞ্চে ব্যারাকপুরের দাদা বউদি বিরিয়ানি খাওয়াতে ডাক! শর্ত চাপালেন সৌরভ

‘সানা এসো’, বলতেই বিরিয়ানির প্লেট হাতে ‘দাদাগিরি’র মঞ্চে দেখা যায় তাকে। কী অবাক হচ্ছেন তো? ভাবছেন হঠাৎ করে বিরিয়ানির প্লেট নিয়ে মঞ্চে কেন সৌরভকন্যা? আসুন তাহলে বিষয়টি খোলসা করেই জানা যাক। এই সানা আসলে সৌরভ গাঙ্গুলীর কন্যা নন বরং ‘দাদা ও বৌদি’র নাতনি।

আসলে সম্প্রতি ‘দাদাগিরি’র মঞ্চে কলকাতার কিছু জনপ্রিয় ও প্রাচীন খাবারের দোকানের মালিকেরা এসেছিলেন। সেখানেই বিখ্যাত ব্যারাকপুরের ‘দাদা বৌদি বিরিয়ানি’র কর্ণধার ধীরেনবাবু ও সন্ধ্যাদেবী এসেছিলেন। তাদের মুখেই শোনা যায় এই দোকানের জনপ্রিয় হওয়ার গল্প।

আরও পড়ুন,
*Dev: রাজনীতিকে চিরবিদায়! জল্পনা উস্কে সংসদ থেকে দেবের পোস্ট
*Gadar 3: প্রস্তুতি শুরু গদর ৩-এর! ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যেকার সম্পর্ক নিয়ে তৈরি হবে সিনেমা!

১৯৭৫ সালে এই দোকান খুলেছিলেন তারা। শুরুতে খাবারের হোটেল চালাতেন। তাদের দু’জনকে দাদা ও বৌদি বলতেন স্থানীয় বাসিন্দারা। সেখান থেকেই হোটেলের নাম হয় ‘দাদা বৌদি’। এরপর তারা খাবারে বিরিয়ানি নিয়ে আসেন। সেই সময় বিরিয়ানির এতোটা রমরমা ছিলো না।

খুব কম সময়ের মধ্যেই এই দোকান ভীষণই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। যদিও বর্তমানে তারা অবসর নিয়েছেন। এখন তাদের দুই ছেলে ব্যবসা দেখছেন। এদিন মঞ্চে তাদের বলতে শোনা যায় ‘সানা এসো।’ এরপরেই সৌরভ বলেন, ‘সানা খালি হাতে এলে চলবে না। বিরিয়ানিও নিয়ে আসতে হবে।’

পরেই দেখা যায় সন্ধ্যাদেবী এবং ধীরেনবাবুর নাতনি সানা এক প্লেট বিরিয়ানি নিয়ে দেন দাদার হাতে। যদিও এক চামচই খেতে হয়েছে তাকে। আসলে দাদা বিরিয়ানি খেতে ভীষণই পছন্দ করেন, তবে ডায়েটের কারণে খাওয়া হয় না। কিন্তু তিনি জানিয়েছেন ব্যারাকপুরের দিক থেকে খেলে ফেরার সময় তিনি ওই দোকানে বিরিয়ানি খেয়েছেন।

আরও পড়ুন,
*Divorce: সংসার ভাঙছে দীর্ঘ ১১ বছরের, ডিভোর্সের কথা নিজেই জানালেন এষা দেওল
*চাপে ‘পতঞ্জলি’! রামদেবের পতঞ্জলির বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়